পরিচালনা

সরকার ‘রোডম্যাপের 4 ধাপে উত্তরণ করা’ নথি প্রকাশ করেছে।

হালনাগাদ করা হয়েছে 27 August 2021

Applies to England

ফেব্রুয়ারি মাসে সরকার তার রোডম্যাপ নির্ধারণ করেছে, যেটি হল ইংল্যান্ডে বিধিনিষেধ শিথিল করার জন্য সাবধানতার সাথে ধাপে ধাপে নেওয়া একটি পরিকল্পনা।[footnote 1] তারিখের ভিত্তিতে নয় বরং তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে আমরা কীভাবে বিধিনিষেধ শিথিল করেছি সেব্যাপারে আমদের নেওয়া পদক্ষেপগুলো নির্ধারণের ক্ষেত্রে বিগত ফেব্রুয়ারি থেকে এই রোডম্যাপ আমাদেরকে দিক নির্দেশনা প্রদান করেছে। এই ডকুমেন্টে ইংল্যান্ডে যেই ব্যবস্থাগুলো কার্যকর করা হবে তা প্রকাশ করা হয়েছে। ডিভলড অ্যাডমিনিস্ট্রেশনগুলো স্কটল্যান্ড, ওয়েলস এবং নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের জন্য পরিকল্পনা নির্ধারণ করছে।

সরকার আগামী 19 জুলাই এ ধাপ 4 এ যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এটি হল নতুন একটি পর্যায় যেখানে চলমান সাবধানতা অবলম্বনের পাশাপাশি কোভিড- 19 এর ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা করা হবে। চার সপ্তাহের একটি বিরতির পর এটি শুরু হবে, যেটি 14 জুনে ঘোষণা করা হয়, যেখানে বলা হয়েছে যে 10 জুলাইয়ের মধ্যে বাড়তি আরও 7 মিলিয়ন (3.5 মিলিয়ন প্রথম ডোজ এবং প্রায় 3.6 মিলিয়ন দ্বিতীয় ডোজ) ডোজ টিকা প্রদান করা যাবে। আগামী 19 জুলাইয়ের মধ্যে প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিকে প্রথম ডোজ টিকা এবং তিন ভাগের দুইভাগ প্রাপ্তবয়স্কদের দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়া হবে বলে আশা করা যায়।

মহামারী এখনো শেষ হয়ে যায়নি। সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এবং তৃতীয় ঢেউ আসন্ন। ধাপ 4 এটি নির্দেশ করে না যে সাবধান এবং সংযত থাকার আর দরকার নেই। ধাপ 4 এ সরকার কর্তৃক আরোপিত মহামারি সংক্রান্ত বিভিন্ন আইনি বাধ্যবাধকতা যদিও তুলে নেওয়া হবে, কিন্তু তারপরেও সাবধানতা অবলম্বন করার নির্দেশনা বহাল থাকবে যেখানে স্পষ্ট বলা হবে যে এখনও স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসেনি। আক্রান্তের সংখ্যা যখন বেশি হয় এবং বাড়তে থাকে, তখন প্রত্যেককে সতর্কতার সাথে কাজ চালিয়ে যেতে হবে এবং সতর্ক থাকতে হবে। ভাইরাসটির ব্যবস্থাপনা আমরা চালিয়ে যাব এবং আগামী মাসগুলোতে আমরা এ বাপারে নির্দেশনা প্রদান করবো।

যদিও বিদ্যমান বিধিনিষেধ শিথিল করার কোনো উপযুক্ত সময় নেই কিন্তু 19 জুলাই তারিখে ধাপ 4 এ উত্তরণের মানে হল বিধিনিষেধগুলো যুগপৎ এমন একটি সময় শিথিল করা হচ্ছে যখন স্কুল টার্ম শেষ হচ্ছে এবং এটি সামারের সময় করা হচ্ছে যখন আউটডোরে অনেক কর্মকাণ্ড অনুষ্ঠিত হতে পারে এবং অটাম ও উইনটার মাসগুলোর থেকে এনএইচএস এর উপর চাপ কম থাকে।

সফলভাবে টিকা কার্যক্রম রোল আউটের ফলে নিরাপদ ও ধীরে ধীরে বিধিনিষেধ শিথিলের পথ সুগম হয়েছে। তবে, কোন টিকাই 100% সুরক্ষা দিতে পারে না এবং অন্যান্য সব ভাইরাসের মত কোভিড-19 রূপ পরিবর্তন করতে পারে। বিধিনিষেধ আরও শিথিল করার সাথে সাথে দুঃখজনকভাবে সংক্রমণ, হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুর সংখ্যা আরও বেশি হবে।

মূল সুরক্ষাসমূহ

এ কারণেই আমরা মূল সুরক্ষাগুলো বজায় রাখছি:

  • যখন আপনার মধ্যে উপসর্গগুলো থাকে তখন পরীক্ষা করানো এবং শিক্ষালয়, উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ কর্মক্ষেত্রগুলোতে লক্ষ্য নির্ধারিত অ্যাসিম্পটোমেটিক পরীক্ষা করানো এবং লোকজনদের তাদের ব্যক্তিগত ঝুঁকির ব্যবস্থাপনার জন্য সহায়তা করতে তাদের পরীক্ষা করানো।
  • ইতিবাচক হলে বা এনএইচএস টেস্ট অ্যান্ড ট্র্যাস কর্তৃক যোগাযোগ করা হলে বা এনএইচএস কোভিড-19 অ্যাপ কর্তৃক পরামর্শ দেওয়া হলে আইসোলেশনে থাকা।
  • সীমান্তে কোয়ারান্টাইন: লাল তালিকাভুক্ত দেশগুলো থেকে আগত সকলের জন্য এবং অ্যাম্বার তালিকাভুক্ত দেশগুলো থেকে আসা সেই সব ব্যক্তিদের জন্য যারা সবগুলো টিকা নেননি, এছাড়া ইউকে ভ্যাক্সিন প্রোগ্রামের আওতায় সম্পূর্ণ টিকা নেওয়া ব্যক্তিরাও এর আওতায় পড়বে।
  • প্রাদুর্ভাব বেশি থাকাকালীন সময়ে ব্যক্তি, ব্যবসা এবং দুর্বলদের জন্য সতর্কতামূলক নির্দেশনা যাতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:
    • যদিও সরকার আর লোকজনকে বাড়িতে থেকে কাজ করার নির্দেশনা দিচ্ছে না যদি তারা পারে, তথাপি সরকার গ্রীষ্মকাল জুড়ে ধীরে ধীরে প্রত্যাবর্তন করার প্রত্যাশা এবং সুপারিশ করবে;
    • সরকার এটি প্রত্যাশা এবং সুপারিশ করে যে জনাকীর্ণ এলাকায় লোকজন ফেস কভারিং পরে থাকবে যেমন পাবলিক ট্রান্সপোর্ট;
    • বাইরে থাকা বা সতেজ বাতাস ঢুকতে দেওয়া; এবং
    • সামাজিক যোগাযোগের সংখ্যা, নৈকট্য এবং সময়কাল কমানো।
  • সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে এনএইচএস কোভিড পাস ব্যবহার করার জন্য ব্যবসা এবং বড় ইভেন্টগুলোকে উৎসাহিত এবং সহায়তা করা। সরকার এনএইচএস কোভিড পাসের ব্যবহারকে উৎসাহিত করতে এসব প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে কাজ করবে যাদের আয়োজিত কর্মকাণ্ডে প্রচুর লোক সমাগম হতে পারে যেখানে লোকজনের তাদের বাড়ির বাইরের অন্যান্যদের কাছাকাছি আসার সম্ভাবনা রয়েছে। যদি সংক্রমণ সীমিত করার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে সরকার পরবর্তীতে নির্দিষ্ট ভেন্যুতে এনএইচএস কোভিড পাসের ব্যবহারের বিষয়টি বিবেচনা করবে।

গ্রীষ্মকালের মধ্য দিয়ে পথ পরিক্রমা

  • ঝুঁকি কমাতে মূল আচরণগুলো চর্চার মধ্যে দিয়ে কীভাবে ঝুঁকি কমাতে হবে সরকার তার উপর 12 জুলাই তারিখে এবং এর পরবর্তী দিনগুলোতে নির্দেশনা প্রকাশ করবে।
    1. ব্যক্তি বিশেষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য: অধিকাংশ আইনি বিধিনিষেধ থেকে সরে আসার এই সময়ে আমরা সবাই যাতে দায়িত্বশীলতার সাথে কাজ করতে পারি সে ব্যাপারে সাহায্যের জন্য এই নির্দেশনাটি প্রদান করা হয়েছে। সংক্রমণের উচ্চ উপস্থিতি থাকার এই সময়ে এটি জরুরী যে সবাই নির্দেশনাটি মেনে চলবেন এবং নিজেকে ও অন্যদেরকে সুরক্ষার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
    2. ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য, কোভিড-19 এর সাথে বসবাস শুরুর এই সময়ে ঝুঁকি বোঝা ও হ্রাস করার ব্যাপারে পরামর্শ তুলে ধরা হয়েছে।
    3. যে সকল লোকজন চিকিৎসাগতভাবে অত্যন্ত দুর্বল
  • 19 জুলাই থেকে অধিকাংশ আইনি বিধিনিষেধ আর থাকবে না, সামাজিক দূরত্ব ও সামাজিক যোগাযোগ সংক্রান্ত বিধিনিষেধ উঠে যাচ্ছে এবং বাদবাকি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসমূহও আবার খুলে দিতে পারবে। প্রাপ্তবয়স্ক সবাইকে এর মধ্যে টিকার প্রথম ডোজ গ্রহণের আহবান জানানো হয়েছে।
  • জুলাই মাসের শেষের দিকে সরকার স্থানীয় এলাকার জন্য একটি আপডেটকৃত কোভিড-19 দমন প্রাদুর্ভাব ব্যবস্থাপনা ফ্রেমওয়ার্ক প্রকাশ করবে।
  • 16 আগস্ট তারিখে একজন কন্টাক্ট হিসেবে সেলফ আইসোলেশনে থাকার আইন সম্পূর্ণ টিকা গ্রহণকারী[footnote 2] লোকজন ও 18 এর নীচে বয়সীদের জন্য পরিবর্তন হবে। নিজেদেরকে ও অন্যান্যদেরকে সুরক্ষিত রাখার জন্য সম্পূর্ণ টিকা গ্রহণ না করা লোকজন যদি একটি কন্টাক্ট হন তাহলে তাদেরকে এখনও আইসোলেশনে থাকতে হবে এবং তার পাশাপাশি পজিটিভ সনাক্ত হওয়া সবাইকে এখনও আইসোলেশনে থাকতে হবে।
  • সেপ্টেম্বর মাসে এসে সরকার দেশের অটাম ও উইন্টারের প্রস্তুতি পর্যালোচনা করার জন্য একটি এসেসমেন্ট করবে, যেখানে এসব বিষয়গুলো ভেবে দেখা হবে যে উইনটার আসার পূর্বে জনসাধারণ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানদের উপর চলমান নির্দেশনা বহাল থাকবে কিনা বা সেটি আরও জোরালো করা হবে কিনা, এর মধ্যে ফেস কভারিং ও টেস্ট, ট্রেস এন্ড আইসোলেটের বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত পাশাপাশি সেসময় বাদবাকি আইনগুলোও পর্যালোচনা করা হবে।

পরবর্তী ধাপে ভাইরাসের ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে পাঁচ দফা পরিকল্পনা

কোভিড-19 প্রতিক্রিয়াতে এই পাঁচ দফা পরিকল্পনার কথা বলা হয়েছে: স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার জন্য আমাদের সাবধান ও সতর্কতামূলক পদক্ষেপ সংক্রমণের সাথে বেঁচে থাকার ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এই সামার 2021[footnote 3], আমাদেরকে সাহায্য করবে।

  1. বুস্টার ইনজেকশন এবং তা গ্রহণ করা চালিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে দেশের ভ্যাকসিনের প্রতিরক্ষা দেয়ালকে শক্তিশালী করা। তরুণ প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠী ও যারা এখনও টিকা গ্রহণ করেননি তাদেরকে টিকা গ্রহণে সরকার উৎসাহিত করবে, সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে সকল প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি যাতে টিকার দুই ডোজ গ্রহণের সুযোগ পান সেটি নিশ্চিত করা হবে, পাশাপাশি জেসিভিআই এর চূড়ান্ত পরামর্শ অনুযায়ী সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা লোকজনের বুস্টার জ্যাব অফার করা হবে।
  2. জনগণকে, আইন নয় বরং দিকনির্দেশনার মাধ্যমে, জেনে বুঝে সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম করা। বন্ধ থাকা বাদবাকি প্রতিষ্ঠান সরকার আবারো খুলে দিবে এবং 19 জুলাই থেকে বিধিনিষেধ তুলে নিবে, সবাইকে সুরক্ষিত রাখার সাহায্যার্থে ব্যক্তিবিশেষ, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, এবং যারা চিকিৎসাগত ভাবে অত্যন্ত দুর্বল তাদের জন্য নির্দেশনা প্রদান করবে। সরকারী পরিষেবাগুলো এমনভাবে পরিচালনা করার চিন্তা করবে যাতে করে সেটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে সবাই যেন নিরাপদ মনে করে পাশাপাশি এ ব্যাপারে সরকার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানদের সাথে কাজ করবে।
  3. সামঞ্জস্যপূর্ণ টেস্ট, ট্রেস এবং আইসোলেট পরিকল্পনা বজায় রাখা সরকার আমাদের টেস্টিং ব্যবস্থা চালু রাখবে; লোকজনের নিজস্ব ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় সহায়তার জন্য বিনামূল্যে লেটারাল ফ্লো টেস্টের অফার অব্যাহত রাখবে; সম্পূর্ণ টিকা সম্পন্ন করা লোকজন ও 18 বছরের কম বয়সী কন্টাক্ট লোকজনের ক্ষেত্রে 16 আগস্ট থেকে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার আগ পর্যন্ত বর্তমান প্রযোজ্য ডোমেস্টিক আইসোলেশনের বাধ্যবাধকতা বহাল থাকবে; পাশাপাশি সেলফ আইসোলেশনের জন্য সহায়তা প্রদান এবং সেপ্টেম্বরের শেষ পর্যন্ত থাকা বাস্তবিক ও আর্থিক সহায়তা প্রদান বজায় রাখা।
  4. বিশ্বব্যাপী আবির্ভূত হওয়া বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্ট এবং সেগুলো যুক্তরাজ্যে প্রবেশের ঝুঁকি হ্রাস করতে, সীমান্তে ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ এবং একটি বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়ায় সহায়তা করা। আন্তর্জাতিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার একটি ট্র্যাফিক লাইট সিস্টেম চালু রাখা অব্যাহত রাখবে, লাল, অ্যাম্বার এবং সবুজ তালিকায় থাকা দেশগুলোর ব্যাপারে এই সপ্তাহে, এবং সামারের পুরো সময় জুড়ে প্রত্যেক তিন সপ্তাহ পর পর পুনঃমুল্যায়ন অব্যাহত রাখা হবে; এর সাথে সাথে 19 জুলাই তারিখ থেকে আম্বার তালিকায় থাকা লোকজনের কোয়ারিন্টিনে থাকার বাধ্যবাধকতা তুলে নেওয়া হবে, নতুন ভ্যারিয়েন্ট চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পিসি আর টেস্টিং ব্যবস্থা চালু রাখা হবে; এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোকে টিকা পেতে অগ্রাধিকার প্রদানের মধ্য দিয়ে বৈশ্বিক টিকা প্রদান কর্মসূচীটিকে বেগবান করা হবে।
  5. দেশটি যখন কোভিড-19 এর সাথে বাঁচতে শিখবে তখন আক্রান্তের সংখ্যা, হাসপাতালে ভর্তি এবং মৃত্যুর ঘটনা আরো ঘটবে এটি মেনে নেওয়ার পাশাপাশি, অপ্রত্যাশিত ঘটনাবলী সামাল দিতে জরুরী অবস্থার জন্য পরিকল্পনা বজায় রাখা। এনএইচএসের উপর যাতে প্রচণ্ড চাপে পড়ার ঝুঁকি না থাকে সেটি নিশ্চিত করতে সরকার নিয়মিত তথ্য উপাত্ত মনিটর অব্যাহত রাখবে; কোভিড-19 এর বর্ধিত সাড়া পাবার দরকার থাকা স্থানীয় এলাকাগুলোর সহায়তা প্রদানের জন্য লোকাল অথরিটির সাথে কাজ করবে এবং জাতীয় পর্যায়ের সহায়তা প্রদান করবে; যদি তথ্য প্রমাণ থেকে ইংগিত পাওয়া যায় যে একটি বিপজ্জনক ভ্যারিয়েন্ট দমন বা মোকাবেলা করার জন্য স্থানীয়, আঞ্চলিক বা জাতীয় পর্যায়ে অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিধিনিষেধগুলো পুনরায় আরোপ করা অপরিহার্য, তাহলে তা করার জন্য সরকার জরুরী অবস্থার পরিকল্পনা বহাল রাখবে। এই জাতীয় ব্যবস্থাগুলো শুধুমাত্র এনএইচএস এর উপর অস্থিতিশীল চাপ রোধের জন্য সর্বশেষ উপায় হিসেবে পুনরায় চালু করা হবে।
  1. https://www.gov.uk/government/publications/covid-19-response-spring-2021/covid-19-response-spring-2021#roadmap 

  2. সম্পূর্ণ ভ্যাকসিন প্রদান: দুই ডোজের টিকার ক্ষেত্রে প্রথম ডোজটি গ্রহণের 14 দিন পর। 

  3. https://www.gov.uk/government/publications/covid-19-response-summer-2021-roadmap